একটা দারুন রিহলাহ শেষ হলো। এতে ছিলেন প্রায় পনের জনের মতো আলেম। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন, কুরআন গবেষক আতিকুল্লাহ,বিশিষ্ট অনুবাদক আবদুল্লাহ আল ফারুক, আমেরিকা প্রবাসী মাওলানা আনাস, আরবী ভাষা প্রশিক্ষক শফিকুল ইসলাম ইমদাদী, সদর সাহেবের আরবী জীবনীকার আলমগীর মুরতজা, মাকতাবাতুল আযহারের প্রকাশক উবায়দুল্লাহ আযহারী, মাকতাবাতুল ইসলামের প্রকাশক তকি হাসান প্রমুখ।
সবচে উপভোগ্য ছিল আতিকুল্লাহ সাহেবের সাথে কুরআন বিষয়ক বিভিন্ন আলোচনা। তাঁর বর্তমান কর্মব্যস্ততা ও সামনের ফিকির নিয়েও কথা হলো। মুগ্ধ হবার মতো। আমার দীর্ঘদিনের কিছু কুরআন বিষয়ের জিজ্ঞাসাও উনার থেকে জেনে নিলাম। যেটা অনেক বইপত্র ঘেঁটেও পাচ্ছিলাম না। এটাই তার সাথে আমার প্রথম সাক্ষাতে লম্বা আলাপ। আগে কয়েকবার দেখা হলেও তেমন কথা হয়নি।
সদর সাহেবের কবর যিয়ারত, রুহুল আমীন সাহেবের ছেলে উসামা আমীনের আন্তরিক আপ্যায়ন সবমিলিয়ে সুন্দর একটি উপভোগ্য সফর শেষ হলো। নানান বিষয়ে কথা হলো। আরবী জীবনীটার উর্দু ও ইংরেজি অনুবাদ প্রকাশের অভিপ্রায় ব্যক্ত করলেন উসামা আমীন সাহেব। দেশ-বিদেশের মেহমানদের আমন্ত্রণ জানিয়ে বড়সড় অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এর মোড়ক উন্মোচন করার ইচ্ছাও ব্যক্ত করেন তিনি। দেখা যাক, কাজগুলো কতদূর কী হয়।
